তপন পাল পাইকগাছা খুলনাঃ সনাতন ধর্মাবলম্বীদের আরাধ্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথি ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমী তিথিতে দুষ্টের দমন শিষ্টের পালন এবং ধর্ম রক্ষার লক্ষ্যে মহাবতার ভগবান রূপে জন্মগ্রহণ করেছিলেন শ্রীকৃষ্ণ। সেই উপলক্ষ্যে প্রতিবছর শ্রীকৃষ্ণের জন্মতিথিতে পালন করা হয় জন্মাষ্টমী।
প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার বছর আগে দ্বাপর যুগে ভাদ্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অষ্টমি তিথিতে মহাবতার শ্রীকৃষ্ণ ধরাধামে আবির্ভূত হন। অত্যাচারী ও দুর্জনের বিরুদ্ধে শান্তিপ্রিয় সাধুজনের অধিকার প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে কংশের কারাগারে জন্ম নেন তিনি। শিষ্টের পালন ও দুষ্টের দমনে তিনি ব্রতী ছিলেন। সত্য ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে শ্রীকৃষ্ণ তাই ভগবানের আসনে অধিষ্ঠিত।
ভগবান বিষ্ণুর অষ্টম অবতার হয়ে শ্রীকৃষ্ণ জন্ম নিয়েছিলেন মাতা দেবকীর গর্ভে। তাই, হিন্দু-ধর্মাবলম্বীদের ঘরে ঘরে এইদিন গোপাল পুজোর আয়োজন করা হয় উক্ত অনুষ্ঠানটি এখন দেশের গন্ডি পেরিয়ে আমেরিকার বিভিন্ন আয়োজনের মধ্য দিয়ে উদযাপন হচ্ছে। মন্দির প্রাঙ্গণে কৃষ্ণপূজাসহ বিভিন্ন অনুষ্ঠানমালায় রয়েছে গীতাযজ্ঞ, কীর্তন, আরতি, প্রসাদ বিতরণ,নাটক, ও ধর্মীয় আলোচনা সভা বর্ণাঢ্য আয়োজনে নিউইয়র্কে শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত সংঘের জন্মাষ্টমী উদযাপন সম্পন্ন শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত সংঘ ইউ এস এ ইনক্ এর উদ্যোগে গীতা টেম্পল (সাবেক দিব্যধাম মন্দিরে শ্রীকৃষ্ণের জন্মাষ্টমী পালিত হয়। আমেরিকা প্রবাসী বাংলাদেশী সনাতনধর্মাম্বীরা উডসাইড নিউইয়র্কে।উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউইয়র্ক সিটি কর্পোরেশন এর মাননীয় মেয়র এরিক এডামস এবং নিউইয়র্ক ষ্টেট এসেম্বলি জেনিফার রাজকুমার পেটরেসিয়া। বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা ও নানা উৎসবমুখর পরিবেশে শ্রীকৃষ্ণলীলার মাহাত্ম্য নতুন প্রজন্মের মাঝে তুলে ধরে পালিত হল জন্মাষ্টমী।
আমেরিকার গীতা টেম্পলে হাজার হাজার সনাতনীদের উপস্হিতিতে দুপুর ২ টায় অনুষ্ঠান শুরু হয় । সন্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউইয়র্ক সিটির মাননীয় মেয়র এরিক এডামস এ সময় মেয়র সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সাথে মন্দির প্রদক্ষিণ করে বিভিন্ন কর্মকাণ্ড ঘুরে ঘুরে দেখেন।
আমেরিকা সরকারের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে ও তিনি ভক্ত অনুরাগী ও শিশুদের মাঝে ক্ষনিকের জন্য হারিয়ে যান। তিনি বাচ্চা সহ সনাতনীদের সঙ্গে মনোমুগ্ধকর ছবি তোলেন। মন্দির কমিটির চেয়ারম্যান ডাক্তার প্রভাত চন্দ্র দাশের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি মেয়র এরিক এডামস বলেন আপনাদের সাথে “ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব দিবস পালন করতে পেরে আমি খুব আনন্দিত” সব ধর্মের মানুষকে আমি সন্মান করি আপনারা ভগবান শ্রীকৃষ্ণের বাণী মেনে সকল ধর্মের মানুষকে শ্রদ্ধা আর ভালোবাসুন। হিন্দু সম্প্রদায়ের দাবির প্রেক্ষিতে ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ দিওয়ালির ছুটি ঘোষণা করেন। বিশেষ অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, নিউইয়র্ক স্টেট এসেম্বলি জেনিফার রাজকুমার এসময় উপস্হিত ছিলেন হিন্দু লিডার শ্রীমান নিত্যানন্দ কিশোর দাস , নবেন্দো দত্ত , শিতাংশু গুহ , ইউনাইটেড হিন্দুস অফ ইউ এস এ এর সভাপতি ভজন সরকার , সহ- সভাপতি ভবতোষ মিত্র , জয়দেব গাইন , সাংগঠনিক সম্পাদক উত্তম কুমার সাহা , পরিচালক সবিতা দাস সুতার,পরিচালক ও হিন্দু লিডার দিলীপ নাথ , প্রিয়তোষ দে , সুশীল সিনহা , সুশীল সাহা , রন্জিত সাহা , প্রদীপ সূত্রধর ,দেবব্রত ঘোষ , বিধান পাল , জুলি সাহা , রন্জিত বাবু, সম্পা রায় , সুমন সাহা শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত সংঘের সভাপতি অজিত চন্দ , রূপকুমার ভৌমিক ,সাধারণ সম্পাদক কিশোর দাস প্রমুখ ।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই ভগবানের পূজা ও আরাধনা করা হয়। পূজায় পৌরহিত্য করেন শ্রী জগদীশ ব্রহ্মচারী। উদ্বোধনী সংগীতের মাধ্যমে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক সন্ধার আয়োজন করা হয় উদ্বোধনী সংগীত ও শ্রীকৃষ্ণের শতনাম পরিবেশন করেন শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত সংঘের মাতৃভক্ত সংঘ।উক্ত অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শ্রীমতী সবিতা দাস সুতার। জন্মাষ্টমী উৎসবে ম্যাগাজিন “সত্যম ” প্রকাশিত হয়। প্রদীপ কুন্ডু এর সঞ্চালনায়
অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিল ,নিউইয়র্ক কৃষ্ণ মন্দির গীতা স্কুলের ছাত্র, ছাত্রীদের কন্ঠে বেদ, উপনিষদ ও গীতার মন্ত্র উচ্চারন। মন্ত্র উচ্চারণের পরপরই তারা গীতার আলোকে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন নাটক, নৃত্যের তালে তালে নন্দোৎসব, শ্রীকৃষ্ণের বাল্যলীলা নাটক এবং কৃষ্ণভজন নৃত্য উপস্থাপন করে।
উক্ত অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করেন – অস্মিতা মণ্ডল, বাসুদেব রায়, কৃষ্টি বণিক, আরিয়া সরকার, প্রীতম চক্রবর্তী, তুষ্টি বণিক, সেনভি দে, সুদেষ্ণা সাহা, শ্রেয়া মণ্ডল, রুপন্তি সাহা,রূপম বণিক, আগামী পৃথ্বীরাজ সেন, অর্না গুপ্তা, অনামিকা চন্দ, অংকিতা বিশ্বাস, শ্রেয়শ্রী গুণ, সপ্তর্ষী বণিক, প্রাঞ্জল পোদ্দার, আরশি ভৌমিক, আরোহী ভৌমিক, প্রজ্ঞাত্তম সাহা প্রজ্ঞা, পূর্ণাত্তম সাহা পূর্ণা ,বৃন্দা ভৌমিক, সময় ভৌমিক, মেঘান সরকার, মৃণাল পাল, ত্রিজল সাহা, আয়াস পাল, অলকা চক্রবর্তী, সম্পা সেন. রুমা সাহা, ত্রিপর্না গুণ, জয়ন্তি দাস (জয়া), লোপা পাল, সীমা মণ্ডল, মনিকা পাল. ড. শ্রী রাজউৎস নাথ।
দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করে আমেরিকা প্রবাসী শিশুশিল্পীগণ। তাদের মধ্যে ভক্তদের ভূমিকায় অভিনয় করেন – আরিয়া, প্রীতম, শ্রেয়া, অর্না, শ্রেয়শ্রী, প্রাঞ্জল, আরশি, আরোহী, পূৰ্ণা, বৃন্দা, মেঘান, মৃণাল, ত্রিজল, আয়াস। ভক্তদের প্রধান- বাসুদেব রায়; দস্যুদের প্রধান – প্রজ্ঞা, দস্যুদের ভূমিকায় অভিনয় করেছে – অস্মিতা, তুষ্টি, সেনভি, সুদেষ্ণা, অনামিকা, অংকিতা -সময় , কৃষ্ণ – রূপন্তি।
নৃত্যের তালে তালে নন্দোৎসব পর্বে অংশ গ্রহণকারী শিল্পী কৃষ্ণ – আয়াস, স্বস্তিক; বলরাম- আরিয়া, যশোদা – সপ্তর্ষী, বন্যা; নন্দরাজা – অলকা: ব্রজবাসী – অস্মিতা, কৃষ্টি, তুষ্টি, সুদেষ্ণা, অনামিকা, অংকিতা, অলকা, শম্পা, রুমা, ত্রিপনা, জয়ন্তি (জয়া), সীমা ও বিথি । শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত সংঘ ইউ এস এ ইনক্ এর উদ্যোগে গীতা টেম্পল (সাবেক দিব্যধাম মন্দির), উডসাইড নিউইয়র্কে, গত ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ রবিবার পালিত হলো জন্মাষ্টমী প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নিউইয়র্ক সিটি কর্পোরেশন এর মাননীয় মেয়র এরিক এডামস এবং নিউইয়র্ক ষ্টেট এসেম্বলি জেনিফার রাজকুমার , পেটরেসিয়া। আমেরিকা গীতা টেম্পলে হাজার হাজার সনাতনীদের উপস্হিতিতে উক্ত অনুষ্ঠান শুরু হয় । মানবপ্রেমী সদা হাস্যোজ্জ্বল মেয়র এরিক এডামস পুরো মন্দির ঘুরে ঘুরে দেখেন এবং ভক্ত অনুরাগী ও শিশুদের মাঝে ক্ষণিকের জন্য হারিয়ে যান তিনি আনন্দঘন পরিবেশে ছবি তোলেন শিশুদের সাথে মন্দির কমিটির চেয়ারম্যান ডাক্তার প্রভাত চন্দ্র দাস এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি মেয়র এরিক এডামস বলেন “ আপনাদের সাথে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের আবির্ভাব দিবস পালন করতে পেরে আমি আনন্দিত। আপনারা সবাই শ্রীকৃষ্ণের আধ্যাত্মিক বাণী মেনে চলে মানুষকে ভ্রাতিত্বের বাঁধনে অটুট রাখবেন। মেনে চলবেন শ্রীকৃষ্ণের মুখশ্রীতো বাণী। আমি তার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে পেরে আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি। মেয়র হিন্দু সম্প্রদায়ের দাবির প্রতি ভালোবাসার নিদর্শন স্বরূপ দিওয়ালির ছুটি ঘোষণা কথা উল্লেখ করেন।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন নিউইয়র্ক স্টেট এসেম্বলি জেনিফার রাজকুমার এসময় উপস্হিত ছিলেন হিন্দু লিডার শ্রীমান নিত্যানন্দ কিশোর দাস , নবেন্দো দত্ত , শিতাংশু গুহ , ইউনাইটেড হিন্দুস অফ ইউ এস এ এর সভাপতি ভজন সরকার , সহ- সভাপতি ভবতোষ মিত্র , জয়দেব গাইন , সাংগঠনিক সম্পাদক উত্তম কুমার সাহা , পরিচালক সবিতা দাস সুতার,পরিচালক ও হিন্দু লিডার দিলীপ নাথ , হিন্দু লিডার প্রিয়তোষ দে ,হিন্দু লিডার সুশীল সিনহা , সুশীল সাহা , রন্জিত সাহা , প্রদীপ সূত্রধর ,দেবব্রত ঘোষ , বিধান পাল , জুলি সাহা , রন্জিত সম্পা রায় , সুমন সাহা শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত সংঘের সভাপতি অজিত চন্দ , রূপকুমার ভৌমিক ,সাধারণ সম্পাদক কিশোর দাস প্রমুখ ।
অনুষ্ঠানের শুরুতেই ভগবানের পূজায় পৌরহিত্য করেন শ্রী জগদীশ ব্রহ্মচারী। উদ্বোধনী সংগীতের মাধ্যমে দিনব্যাপী সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা করা হয়। উদ্বোধনী সংগীত ও শ্রীকৃষ্ণের শতনাম পরিবেশন করেন শ্রীকৃষ্ণ ভক্ত সংঘের মাতৃভক্ত সংঘ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন শ্রীমতী সবিতা দাস সুতার। জন্মাষ্টমী উৎসবে “সত্যম ” স্মরণিকা প্রকাশিত হয়। তো অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন করেন শ্রী প্রদীপ কুন্ডু ৷
অনুষ্ঠানের অন্যতম প্রধান আকর্ষণ ছিল ,নিউইয়র্ক কৃষ্ণ মন্দির গীতা স্কুলের ছাত্র, ছাত্রীদের কন্ঠে বেদ, উপনিষদ ও গীতার মন্ত্র উচ্চারন। মন্ত্র উচ্চারণের পরপরই তারা গীতার আলোকে দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন নাটক, নৃত্যের তালে তালে নন্দোৎসব, শ্রীকৃষ্ণের বাল্যলীলা নাটক এবং কৃষ্ণভজন নৃত্য উপস্থাপন করে।
মন্ত্র উচ্চারণ পর্বে অংশ গ্রহণ করেছে – অস্মিতা মণ্ডল, বাসুদেব রায়, কৃষ্টি বণিক, আরিয়া সরকার, প্রীতম চক্রবর্তী, তুষ্টি বণিক, সেনভি দে, সুদেষ্ণা সাহা, শ্রেয়া মণ্ডল, রুপন্তি সাহা,রূপম বণিক, আগামী পৃথ্বীরাজ সেন, অর্না গুপ্তা, অনামিকা চন্দ, অংকিতা বিশ্বাস, শ্রেয়শ্রী গুণ, সপ্তর্ষী বণিক, প্রাঞ্জল পোদ্দার, আরশি ভৌমিক, আরোহী ভৌমিক, প্রজ্ঞাত্তম সাহা প্রজ্ঞা, পূর্ণাত্তম সাহা পূর্ণা ,
বৃন্দা ভৌমিক, সময় ভৌমিক, মেঘান সরকার, মৃণাল পাল, ত্রিজল সাহা, আয়াস পাল, অলকা চক্রবর্তী, সম্পা সেন. রুমা সাহা, ত্রিপর্না গুণ, জয়ন্তি দাস (জয়া), লোপা পাল, সীমা মণ্ডল, মনিকা পাল. ড. শ্রী রাজউৎস নাথ।
দুষ্টের দমন ও শিষ্টের পালন নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করে কোমলমতি শিশুশিল্পীগণ। তাদের মধ্যে ভক্তদের ভূমিকায় অভিনয় করেছে – আরিয়া, প্রীতম, শ্রেয়া, অর্না, শ্রেয়শ্রী, প্রাঞ্জল, আরশি, আরোহী, পূৰ্ণা, বৃন্দা, মেঘান, মৃণাল, ত্রিজল, আয়াস। ভক্তদের প্রধান- বাসুদেব রায়; দস্যুদের প্রধান – প্রজ্ঞা, দস্যুদের ভূমিকায় অভিনয় করেছে – অস্মিতা, তুষ্টি, সেনভি, সুদেষ্ণা, অনামিকা, অংকিতা -সময় ,কৃষ্ণ – রূপন্তি।
নৃত্যের তালে তালে নন্দোৎসব পর্বে অংশ গ্রহণকারী শিল্পীরা কৃষ্ণ – আয়াস, স্বস্তিক; বলরাম- আরিয়া, যশোদা – সপ্তর্ষী, বন্যা; নন্দরাজা – অলকা: ব্রজবাসী – অস্মিতা, কৃষ্টি, তুষ্টি, সুদেষ্ণা, অনামিকা, অংকিতা, অলকা, শম্পা, রুমা, ত্রিপনা, জয়ন্তি (জয়া), সীমা ও বিথি ।
শ্রীকৃষ্ণের বাল্যলীলা নাটকে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় শিশুশিল্পীদের নাম। কৃষ্ণ – আগামী ; বলরাম – রুপম ; যশোদা – সপ্তর্ষী; ব্রজবাসী- অসমিতা, বাসুদেব, কৃষ্টি, আরিয়া, প্রীতম, তুষ্টি, সেনভি, সুদেষ্ণা, শ্রেয়া, রূপন্তি, অর্না, অনামিকা অংকিতা বিশ্বাস, শ্রেয়শ্রী গুণ, প্রাঞ্জল. আরশি, আরোহী, প্রজ্ঞা, পূর্ণা , বৃন্দা, সময় মেঘান সরকার, মৃণাল পাল, ত্রিজল সাহা, আয়াশ পাল, অলকা চক্রবর্তী, সম্পা সেন, রুমা সাহা, ত্রিপর্না গুণ, জয়ন্তি দাস (জয়া), সীমা মণ্ডল, মেঘান ও মনিকা । কৃষ্ণ ভজন নৃত্যে অংশ গ্রহণকারীদের নাম- অসমিতা মণ্ডল, তুষ্টি বণিক, সেনভি দে, সুদেষ্ণা সাহা, রূপম বণিক, আগামী পৃথ্বীরাজ সেন, অনামিকা চন্দ, অংকিতা বিশ্বাস, সপ্তর্ষী বণিক, সময় ভৌমিক, অলকা চক্রবর্তী, সম্পা সেন, রুমা সাহা, ত্রিপর্না গুণ, জয়ন্তি দাস (জয়া), লোপা পাল, সীমা মণ্ডল, মনিকা পাল, কল্পনা পাল, কল্পনা বণিক সমগ্র অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন প্রকৌশলী শ্রী রঞ্জিত রায়।
অনুষ্ঠান টি পরিচালনা করেন রিনি দাসগুপ্তা ও শ্রী রঞ্জিত রায়।উপস্থিত দর্শক শ্রুতা সকলেই কৃষ্ণ ভাবা বেগে নিররতায় অনুষ্ঠানটি উপভোগ করেন। তাঁরা করতালীর মাধ্যমে ক্ষুদে অভিনেতাদের উৎসাহিত করেন। নতুন প্রজন্মের কোমলমতি শিশুদের দিয়ে এই অনুষ্ঠানটি মঞ্চায়ন প্রসঙ্গে শ্রী রঞ্জিত রায় বলেন “বিদেশের মাটিতে ধর্মীয় ঐতিহ্যকে লালন করা ও পরবর্তী প্রজন্মের নিকট পৌঁছে দেয়াই এই অনুষ্ঠানের উদ্দেশ্য”।
এছাড়া একক নৃত্য পরিবেশন করেন অনিন্দিতা ভট্টাচার্য ও বোস্টন থেকে আগত মেঘলা ব্যানার্জী। উক্ত অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন শ্রী উত্তম সাহা, শ্রীমতী মুনমুন সাহা, শ্রী অজিত চন্দ, ডাঃ শ্রী প্রভাত চন্দ্ৰ দাস, শ্ৰীমতী সবিতা দাস সুতার, শ্রীমতী সম্পা রায়, শ্রীমতী জয়শ্রী রায়, শ্রী সুরেশ রায়, শ্রী রূপকুমার ভৌমিক, শ্রী রবীন্দ্র শীল, শ্রী সুশীল সাহা, শ্রী সুভাষ সাহা, শ্রী নিতাই পাল, শ্রী তপন মজুমদার ও আরো প্রমুখ অনুষ্ঠানের মিডিয়া পার্টনার হিসেবে ছিলেন এনআরবিসি টিভি এর জলি আহমেদ ও ভিডিও ধারণে ছিলেন বিধান পাল, বিধান ২৪৷এর পর শ্রীকৃষ্ণের শতনাম এর মাধ্যমে ভক্তরা বর্ণাঢ্য প্যারেডে অংশ নেন। প্রবাসে থেকেও নিজ ধর্ম চর্চা করা ও ধর্মীয় ঐতিহ্যকে ধারণ ও বহন করা এবং সর্বোপরি শ্রীকৃষ্ণকে স্মরণ করে তার প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করাই জন্মাষ্টমীর মহত্ত্ব বলে জানান আয়োজক কমিটির নেতৃবৃন্দ ।